ধর্ষক হাতের মতো ভাবোন্মাদ কিশোরের হাত
ছুটে চলে দেবীর স্তনের দিকে
ঘূর্ণি বায়ে সরে সরে হাসে দেবী
তবু হাত বাড়িয়ে ধরতে চায় বারবার
আঁচলের মতো নদী রেখে রেখে যেন সরে যায় দেবী
সেই পথে দৌড়ায় কিশোর– অবিরাম
দেবী লুকোচুরি খেলে, মিলিয়ে মিলিয়ে যায় ;
কিশোর হয়রান
আবার সঙ্গীত হয়ে বেজে ওঠে বাতাসে, বৃক্ষের পাতায় পাতায়
ছুঁয়ে দিতে দৌড়ায় কিশোর!
ত্রাস হয়ে দেবী বেজে ওঠে মেঘে মেঘে, দমকা হাওয়ায়, বিদ্যুৎ চমকে
উন্মাদ আগলে ধরে আকাশ বাতাস
তারপর একদিন জলভরা মেঘের মতোন
নেমে আসে দেবী
ততদিনে ভাবোন্মাদ কিশোর- মস্ত যুবক
নম্র হাতে স্তন ছুঁয়ে ডেকে ওঠে – ‘মা’!